গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আশা করি প্রত্যেকে মহান আল্লাহ তা'লার অশেষ মেহেরবানীতে ভালো আছো । আজ আমি তোমাদের সাথে শেয়ার করবো গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ রচনা । আজকের এই পড়াটি যদি তুমি ভালো করে গুছিয়ে শিখতে চাও তাহলে তোমাকে অবশ্যি গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ রচনাটি খুব মনযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়তে হবে । তাহলে চলো আর দেরি না করে শুরু করা যাকঃ- 

গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ



গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ রচনা 

গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ

প্রকৃতির অবারিত সৌন্দর্যভেলায় আনন্দ উপাদানের কোনো কমতি নেই। ঘর থেকে দুই পা ফেলে বাইরে দৃষ্টি ফেললেই চোখে পড়ে নিসর্গের অমৃত। তার মধ্যে শীতের সকাল অন্যতম। বাংলাদেশের ঋতুচক্রে শীত আসে রূপ ও রসের ডালি সাজিয়ে। শীতের মোহনীয় নৈসর্গিক রূপ ধরা পড়ে শিশিরস্নাত সকাল বেলায়। কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকে চারপাশ। সূর্যিমামা মুখ লুকায় লজ্জায়, অভিমানে। ধীরে ধীরে মুখ বাড়িয়ে হাসে সোনালি সূর্য। ঘাসের ডগায় পড়ে থাকা শিশিরবিন্দুতে রোদের আলো পড়ে মুক্তোর মতো চকচক করে। শীতের সকালে গ্রামে শুরু হয় পিঠা উৎসব। হিম শীতল ঠান্ডায় ভাপা, দুধপুলি, দুধচিতই, পাটিসাপটা প্রভৃতি পিঠা রসনায় আনে তৃপ্তির আস্বাদ ৷ চাদর মুড়ি দিয়ে রোদে বসে পিঠা খাওয়ার সে কী তৃপ্তি! অন্যদিকে গৃহহীন, বস্ত্রহীন মানুষ খোঁজে একটু আশ্রয়, প্রশান্তির উষ্ণ আদর। দরিদ্র ছেলেমেয়েরা উৎসুক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে রোদের আদরের ভরসায়। রাত্রি জাগে সকালের প্রত্যাশায়, সকাল জাগে সূর্যের স্পর্শ কামনায় । তবুও সবকিছু মিলিয়ে শীতের সকাল একটি প্রিয় মুহূর্ত, নৈসর্গিক অপূর্ব উপাদানে ভাস্বর।

আর্টিকেলের শেষ কথাঃ   গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ রচনা 

আশা করি আজকের এই গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া অনুচ্ছেদ রচনার বিষয়ে তুমি ভালো ধারনা পেয়েছো । এই আর্টিকেলটি যদি তোমার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই তুমি তোমার ফেইসবুক ফ্রেন্ডসদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেনা । এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শিক্ষামূলক ব্লগ বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url